স্বীকৃতি হলো মৌখিক বা লিখিত বিবৃতি যা বিচার্য বিষয় বা প্রাসঙ্গিক বিষয় সর্ম্পকে কোনো সিদ্ধান্তের সূচনা করে থাকে তাকে স্বীকৃতি বলে। [সাক্ষ্য আইনের ১৭ ধারা ও পি আর বি-২৮৩ বিধি মোতাবেক।]
স্বীকৃতি সাধারণত দেওয়ানী মামলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়।
আদালতের কোনো ব্যক্তির প্রদত্ত স্বীকৃতি তার পক্ষে ব্যবহৃত হয়।
কোনো ব্যক্তির নিজে বা তার পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি আদালতে স্বীকৃতি প্রদান করতে পারে।
এই ক্ষেত্রে কোনো প্রকার ভয়ভীতি, হুমকি বা প্রলোভন বা প্রতিশ্রুতি দেয়ার প্রয়োজন হয় না।
স্বীকৃতি সাক্ষ্য আইনের ১৭ হতে ২৩ ধারা মতে আদালতে প্রাসঙ্গিক।
স্বীকারোক্তি ঃ
স্বীকারোক্তি হলো ফেীঃকাঃ বিধি মামলার কোনো অভিযুক্ত আসাম িকোনো ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট ভয়ভীতি, হুমকি ও প্রলোভন ব্যাতিত স্বেচ্ছায় দোষ স্বীকার করে তাকে স্বীকারোক্তি বলে। ফৌজধারীকায বিধির আইনের ১৬৪.৩৬৪ ধারা সাক্ষ্য আইনের ২৪-৩০ ধারা ও পি,আর,বি ৪৬৭
স্বীকারোক্তি সাধারণত ফৌঃকাঃ মামলা ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়অ
আদালতে কোনো ব্যাক্তির দোষ স্বীকারোক্তি তার বিরুদ্ধে বা তার বিপক্ষে ব্যবহৃত হয়।
দোষ স্বীকার সব সময় অভিযুক্ত ব্যক্তি বা অপরাধী নিজে করে থাকে।
ভয়ভীতি, প্রলোভন, প্রতিশ্রুতি দিয়ে স্বীকারোক্তি আদায় করলে তা আদালতের গ্রহণযোগ্য হয় না।
স্বীকারোক্তি সাক্ষ্য আইনের২৪ হতে৩০ ধারা মতে আদালতে প্রাসঙ্গিক।
No comments